শহীদ মোঃ রুহুল আমিন

০১ জানুয়ারি ১৯৯৯ - ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ | ১৪৯

বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির

শাহাদাতের ঘটনা

“র"হুলের জন্য ১২,৫০০ টাকায় একটি খাট কিনেছেন বাবা আব্দুল জলিল। ২৭ ফেব্রুয়ারি সকালে সে খাট দেখে র"হুল আমিন বাবা-মাকে বলেছিলেন, ‘এ খাট বানাইছেন কেন? ... আমি যদি আল্লাহর পথে চলে যাই তাহলে এ খাটে কে থাকবে? এ খাট বিক্রি করে দিয়েন। আমার মৃত্যু হবে শহীদি মৃত্যু’।”

শহীদের পরিচিতি
শহীদ রুহুল আমিন সিরাজগঞ্জ জেলা সদরের চন্ডিদাসগাঁতি গ্রামে ১৯৯৯ সালে জন্মগ্রহণ করেন। ১৪ বছরের কিশোর শহীদ রুহুল আমিন স্থানীয় শেখ আব্দুল হামিদ কারিগরি স্কুলের নবম শ্রেণীর ছাত্র ছিলেন। বাবা আব্দুল জলিল স্থানীয় ময়দার মিলের একজন শ্রমিক আর মা রুবিয়া খাতুন গৃহিণী। রাকিবল ইসলাম নামের দশ বছরের এক ভাই আছে তার। এ নিয়ে ছিল তাদের দরিদ্র অথচ সুখের পরিবার । দরিদ্র বাবা-মার স্বপ্ন ছিল শহীদ রুহুল আমিনকে ঘিরে। ছেলেরও ইচ্ছা ছিল বড় হয়ে সেনাবাহিনীতে চাকরি নিয়ে বাবা-মার অভাব দূর করবেন এবং দেশের অতন্দ্র প্রহরী হবেন। কিন্তু নিষ্ঠুর পুলিশের বুলেট কিশোর রুহুলের ইচ্ছাকে অঙ্কুরেই শেষ করে দিয়েছে। আর সোনালি স্বপ্ন ভঙ্গ হওয়ায় বাবা-মা চোখে সর্ষেফুল দেখছেন।

যেভাবে তিনি আল্লাহর ডাকে ঢলে গেলেন
সেদিন ছিল ব"হস্পতিবার, ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৩। এ দিনটি ছিল কথিত আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত কৃর্তক বিশ্ববরেণ্য আলেমে দ্বীন আল্লামা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর মামলার রায় ঘোষণার দিন। প্রহসনের আদালত বাতিলের দাবিতে এবং মামলার রায় ঘোষণার প্রতিবাদে সেদিন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী দেশব্যাপী হরতাল আহ্বান করে। শত শত আবাল-বৃদ্ধবনিতা স্বতঃস্ফূর্তভারে হরতাল সফল করতে রাস্তায় নামে । কিশোর রুহুল আমিনও লোকজনের সাথে চলে আসে আল্লামা সাঈদীর প্রতি শ্রদ্ধার টানে। লোকজন জড়ো হয়ে চন্ডিদাসগাঁতি বাজারে এসে সিরাজগঞ্জ শহর-সিরাজগঞ্জ সড়ক অবরোধ করেন। পুলিশ-র‌্যাব এসেও জনগণকে সরাতে পারেনি রাস্তা থেকে। বেলা ২টার দিকে নামাজ ও খাওয়ার জন্য সড়কে লোক সমাগম কমে যায়। এ সময় পুলিশ ও র‌্যাব সড়কে অবস্থান নিয়ে বিক্ষিপ্ত জনতার ওপর বেপরোয়া গুলি চালায়। পুলিশের নিপ্তি গুলি রুহুল আমিনের তলপেটের সামনের দিক থেকে লেগে পেছনের দিক দিয়ে বেরিয়ে যায়। গুলির আঘাতে কিশোর রুহুল ছটফট করতে থাকলে পুলিশ (এসআই হাসান) এসে তাকে টেনে হিঁচড়ে গাড়িতে ওঠায়। অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ ও তাৎণিক চিকিৎসার অভাবে পুলিশের গাড়িতেই শাহাদত বরণ করেন দরিদ্র বাবা-মার লালিত স্বপ মেধাবী ছাত্র রুহল আমিন। পরদিন ১ মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯টায় চদণ্ডদাসগাঁতি বাজারে প্রায় ২৫ হাজার লোকের অংশগ্রহণে এবং মাওলানা আতাউর রহমানের ইমামতিতে শহীদের জানাযা সম্পন্ন হয়। ১৪৪ ধারা জারি করার কারণে জানাযা পূর্ব-পরে কোন মিছিল-বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়নি।

ঘটনার বিস্তারিত বিবরণ
২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৩। আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত কৃর্তক বিশ্ববরেণ্য আলেমে দ্বীন আল্লামা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর মামলার রায় ঘোষণার প্রতিবাদে সে দিন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী দেশব্যাপী হরতাল আহ্বান করে। শত শত আবালবৃদ্ধবনিতা স্বতঃস্ফূর্তভাবে হরতাল সফল করতে রাস্তায় নামে। কিশোর রুহুল আমিনও লোকজনের সাথে চলে আসে আল্লামা সাঈদীর প্রতি শ্রদ্ধার টানে। বেলা ২টার দিকে নামাজ ও খাওয়ার জন্য সড়কে লোকসমাগম কমে যায়। এ সময় পুলিশ ও র‌্যাব সড়কে অবস্থান নিয়ে বিক্ষিপ্ত জনতার ওপর বেপরোয়া গুলি চালায়। পুলিশের নিক্ষিপ্ত গুলি রুহুল আমিনের তলপেটের সামনের দিক থেকে লেগে পেছনের দিক দিয়ে বেরিয়ে যায়। গুলির আঘাতে কিশোর রহুল ছটফট করতে থাকলে পুলিশ (এসআই হাসান) এসে তাকে টেনে হিঁচড়ে গাড়িতে ওঠায়। অতিরিক্ত রক্তরণ ও তাৎণিক চিকিৎসার অভাবে পুলিশের গাড়িতেই শাহাদত বরণ করেন দরিদ্র বাবা-মার লালিত স্বপ্ন মেধাবী ছাত্র রুহুল আমিন। পরদিন জাতীয় পত্রিকাসমূহে এ বিষয়ে বিস্তারিত খবর আসে।

দৈনিক আমার দেশ ১ মার্চ ২০১৩ এ নিম্নরূপ রিপোর্ট করে :
সিরাজগঞ্জে নিহত ২ : জেলা সদরের চণ্ডিদাসগাতিতে পুলিশ ও জামায়াত-শিবির কর্মীদের সংঘর্ষে ২ শিবিরকর্মী নিহত ও কমপক্ষে ২৫ জন আহত হয়েছেন। গতকাল সকাল সাড়ে ১১টার দিকে রাস্তায় কাঠের গুঁড়ি ফেলে জামায়াত-শিবির কর্মীরা সড়ক অবরোধ করে হরতাল পালন করেন। এ সময় পুলিশ তাদের ধাওয়া দিলে সংঘর্ষ বাধে। হঠাৎ করেই পুলিশ জনতার সমাবেশে চাইনিজ রাইফেল থেকে বৃষ্টির মতো গুলিবর্ষণ শুরু করে। মুহুর্মুহু গুলি, টিয়ার শেল, রাবার বুলেট ছুড়তে থাকে। এতে ২৫ শিবির নেতাকর্মী আহত ও ১০ জন গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। হাসপাতালে নেয়ার পথে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার রাজাখাঁর চরের আলমগীর হোসেনের ছেলে মুক্তার হোসেন (১৮) ও চণ্ডিদাসগাঁতির আবদুল জলিলের ছেলে রুহুল আমিন (২০) নিহত হন। হরতাল সমর্থকদের ইটপাটকেলে র‌্যাবের একটি গাড়ি তিব্রক্ষতিগ্রস্ত হয়। প্রায় দেড় ঘণ্টাব্যাপী সংঘর্ষ চলাকালে পুরো এলাকা ছিল রণত্রে। আহতদের সদর হাসপাতালসহ বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। অনেকে গুলিবিদ্ধ হয়েও পুলিশের গ্রেফতারের ভয়ে হাসপাতালে ভর্তি হননি। সিরাজগঞ্জ সদর হাসপাতালের সিনিয়র সার্জন ডা: গোলাম রব্বানী তালুকদার দু’জন নিহত হওয়ার সত্যতা স্বীকার করেছেন। পুরো সিরাজগঞ্জে ভীতিকর অবস্থায় বিরাজ করছে। জেলাজুড়ে অতিরিক্ত পুলিশ ও রিজার্ভ পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। পুলিশ ৪ শিবির কর্মীকে আটক করেছে।

দৈনিক সংগ্রাম ১ মার্চ, ২০১৩ এ নিম্নরূপ রিপোর্ট করে:
সিরাজগঞ্জ সংবাদদাতা : সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার চন্ডীদাসগাঁতিতে পুলিশ ও র‌্যাবের সাথে হরতাল সমর্থকদের মধ্যে কয়েক দফা সংঘর্ষে ২ জন শিবিরকর্মী শাহাদতবরণ করেছেন। আহত হয়েছে ৫ পুলিশসহ অর্ধশতাধিক মানুষ। পিকেটারদের ছত্রভঙ্গ করতে র‌্যাব ও পুলিশ শতাধিক রাউন্ড শটগানের গুলি এবং টিয়ারশেল ছোড়ে। এ সময় অন্তত আরো ২০ জন হরতাল সমর্থক গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়।

পুলিশ জানায়, বৃহস্পতিবার হরতাল চলাকালে দুপুর পৌনে ১২টার দিকে, সদর উপজেলার চন্ডিদাসগাঁতি এলাকায় স্থানীয় বাজারে হরতাল সমর্থকেরা সকাল থেকে রাস্তার ওপর শান্তি-পূর্ণভাবে পিকেটিং করছিল। হঠাৎ করে ১২টার দিকে পুলিশ, র‌্যাব অতর্কিত সেখানে গিয়ে পিকেটারদের ধাওয়া করলে সংঘর্ষের সূত্রপাত ঘটে। পুলিশ, র‌্যাব তাদের ছত্রভঙ্গ করতে শতাধিক রাউন্ড শটগানের গুলি ও টিয়ারশেল ছোড়ে। এ সময় গুলিবিদ্ধ হয়ে ঘটনাস্থলেই রাজাখার চর গ্রামের শিবিরকর্মী মুক্তার হোসেন (১৮) (পিতা আলমগীর হোসেন) নিহত হয়। গুলিবিদ্ধ হয় অন্তত আরো ২০ জন। গুলিবিদ্ধ অবস্থায় চন্ডীদাসগাঁতি গ্রামের আব্দুল জলিলের ছেলে শিবির কর্মী রুহুল আমিনকে (১৬) সিরাজগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করার পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। সংঘর্ষ চলাকালে সাধারণ জনতা পুলিশ ও র‌্যাবের ৩টি গাড়ি ভাঙচুর করে। গুরুতর আহত অবস্থায় গুলিবিদ্ধ শিবির নেতা শাফীকে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

শাহাদাতের আগের বিভিন্ন ঘটনা
দরিদ্র হলেও বাবা রুহুল আমিনকে কষ্ট দিতেন না। তাই স্কুলে যাওয়ার জন্য একটি ছোট সাইকেল কিনে দিয়েছেন। কিছু দিন আগে রুহুলের জন্য ১২,৫০০ টাকায় একটি খাট কিনেছেন বাবা আব্দুল জলিল। ২৭ ফেব্রুয়ারি সকালে সে খাট দেখে রুহুল আমিন বাবা-মাকে বলেছিলেন, ‘এ খাট বানাইছেন কেন?’ তারা বলেছিলেন, তোমার জন্য। উত্তরে তিনি বলেছিলেন, ‘আমি যদি আল্লাহর পথে চলে যাই তাহলে এ খাটে কে থাকবে? এ খাট বিক্রি করে দিয়েন। আমার মৃত্যু হবে শহীদি মৃত্যু। শহীদের বাবা-মা ছেলের এ কথা মনে করেই বারবার ডুকরে কেঁদে ওঠে বলেন, ‘কে জানে আমার ছেলের কথা এমন করে সত্যি হবে?’

শহীদের আপনজনদের কথা
শহীদের বাবা : রুহুল আমিন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়তো। সাঈদী সাহেরের ওয়াজ শুনতো। কোন জায়গায় মাহফিল হলেই চলে যেতো। আমিও বাধা দিতাম না। কারণ জানতাম আমার ছেলে ইসলামের ওপর আছে। সে কোন খারাপ ছেলে বা খারাপ কাজের সাথে জড়িত হয় না। সেদিন (২৮ ফেব্রুয়ারি ’১৩) স্কুল হবে না বলে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যায়। দুপুরে খবর শুনি আমার বাবা পুলিশের গুলি খেয়েছে। দৌড়ে গিয়ে দেখি পুলিশ আমার বাবাকে গাড়িতে উঠাচ্ছে। চিকিৎসার কথা বললে তারা বলে, বাবা আমার মরে গেছে। বাবার মৃত্যু আমি সহ্য বরেতে পারি না। রাতে ঘুম হয় না, ভালো করে খেতেও পারি না। শুধুই বাবার কথা মনে হয়। আমার বাবাকে যারা মেরে ফেলেছে আমি তাদের বিচার চাই। আর আল্লাহ যেন তাদের শাস্তি দেন। আরেকটি কথা, বাবা যে জন্য মারা গেছে তা যেন সফল হয়। সাঈদী সাহেব যেন মুক্তি পান। তাহলে বাবা মারা যাওয়ার কষ্ট কিছুটা হলেও কমবে।

শহীদের মা : শহীদের গর্বিত মা তার কলিজার টুকরোকে হারিয়ে পাগলপ্রায়। সেই শৈশবে মাত্র ৪ বছর বয়সে তিনি পিতাকে হারান। ১৩ বছর বয়সে বিয়ে হলেও প্রথম সন্তান রুহুল আমীনের জন্ম হয় এর ১২ বছর পর। যেন তিনি আবার নিজ বাপকে ফিরে পান। কিন্তু মাত্র ১৪ বছর বয়সেই ও চলে গেল। বাপের ছায়া তার আর ভাগ্যে জুটলো না। ছেলের ব্যবহৃত জামা-কাপড় ও পড়ার বইপুস্তুক জড়িয়ে ধরে কান্নাকাটি করেন। কিন্তু স্বপ্নে দেখেন ছেলে সেজেগুজে তার শিয়রে দাঁড়িয়েছে, জীবিত অবস্থায় যেমন করতো মায়ের মাথায় হাত বুলিয়ে বলছে, ‘মা আপনি কাঁদবেন না। আমি সুখেই আছি।’

শহীদের ভাই : শহীদের ছোট ভাই দশ বছরের রাকিবুল বলেছে, তার ভাই খুব ভালো ছিল। তাকে খুব আদর করতো। ভাইয়ের জন্য তার খুব খারাপ লাগে বলে জানিয়েছে। প্রতিবেশী নারী-পুরুষ সহপাঠী সবাই বলেছেন : রুহুল ছেলে হিসেবে খুবই ভদ্র ছিল। নিয়মিত নামাজ পড়তো এবং কারো সাথে কখনও রেয়াদবি করেনি। প্রতিবেশী সবাই রুহুল হত্যার বিচার চেয়েছে।

ব্যক্তিগত প্রোফাইল 

নাম : শহীদ মো: রুহুল আমিন

শিক্ষা প্রতিষ্ঠান :  শেখ আব্দুল হামিদ কারিগরি স্কুলের নবম শ্রেণীর ছাত্র ছিলেন

মান : ছাত্রশিবিরের কর্মী ছিলেন।
জন্ম তারিখ ও বয়স : ১৯৯৯ সাল, ১৪ বছর

আহত হওয়ার তারিখ : ২৮ ফেব্রুয়ারি, ’১৩

শাহাদাতের তারিখ : ১ মার্চ ’১৩, সকাল ৯টায়,

স্থান : চণ্ডিদাসগাঁতি বাজারে প্রায় ২৫ হাজার লোকের অংশগ্রহণে এবং মাওলানা আতাউর রহমানের ইমামতিতে শহীদের জানাযা সম্পন্ন হয়।
স্থায়ী ঠিকানা : গ্রাম : চন্ডিদাসগাঁতি, ডাকঘর : চণ্ডিদাসগাঁতি, ইউনিয়ন : সিরাজগঞ্জ পৌরসভা, উপজেলা : সিরাজগঞ্জ সদর, জেলা : সিরাজগঞ্জ।
পিতা : মো: আব্দুল জলিল, কৃষি, বয়স প্রায় ৪৫ বছর। চাষাবাদের অল্প জমি আর ময়দার মিলে শ্রমিকের কাজ

মাতা : রুবিয়া খাতুন, বয়স প্রায় ৪০ বছর, গৃহিণী।
ভাইবোনের বিবরণ : মো: রাকিবুল ইসলাম, বয়স প্রায় ১০ বছর। স্থানীয় হাফেজি মাদরাসার ছাত্র।

এক নজরে

পুরোনাম

শহীদ মোঃ রুহুল আমিন

পিতা

মো: আব্দুল জলিল

মাতা

রুবিয়া খাতুন

জন্ম তারিখ

জানুয়ারি ১, ১৯৯৯

ভাই বোন

২ভাইয়ের মধ্যে বড়

স্থায়ী ঠিকানা

গ্রাম : চন্ডিদাসগাঁতি, ডাকঘর : চণ্ডিদাসগাঁতি, ইউনিয়ন : সিরাজগঞ্জ পৌরসভা, উপজেলা : সিরাজগঞ্জ সদর, জেলা : সিরাজগঞ্জ

সাংগঠনিক মান

কর্মী

সর্বশেষ পড়ালেখা

শেখ আব্দুল হামিদ কারিগরি স্কুলের নবম শ্রেণীর ছাত্র

শাহাদাতের স্থান

গুলির আঘাতে কিশোর রুহুল ছটফট করতে থাকলে পুলিশ (এসআই হাসান) এসে তাকে টেনে হিঁচড়ে গাড়িতে ওঠায়। অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ ও তাৎণিক চিকিৎসার অভাবে পুলিশের গাড়িতে


শহীদ মোঃ রুহুল আমিন

ছবি অ্যালবাম: শহীদ মোঃ রুহুল আমিন


শহীদ মোঃ রুহুল আমিন

ছবি অ্যালবাম: শহীদ মোঃ রুহুল আমিন