শহীদ হাফেজ রমজান আলী

৩০ অক্টোবর ১৯৯৩ - ০৯ মার্চ ২০০৯ | ১৩২

বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির

শাহাদাতের ঘটনা

শহীদ হাফেজ রমজান আলী, যিনি ছিলেন জান্নাতী বাগানের একটি তরতাজা ফুল। ইসলাম প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে তিনি ছিলেন এক সাহসী সেনা। শাহাদাতের মৃত্যু ছিলো তাঁর একমাত্র কাম্য। মহান রব তার সেই কামনা কবুল করেছেন। ডেকে নিয়েছেন জান্নাতের বাগানে। তাঁর কর্মপ্রবাহ আমাদের জন্য এক অসামান্য প্রেরণা।

এক নজরে শহীদ হাফেজ রমজান আলী

শহীদের পূর্ণ নাম : হাফেজ রমজান আলী
পিতার নাম : কে. এম. মঈনুদ্দিন
মাতার নাম : আনোয়ারা বেগম
ঠিকানা :বর্তমান : গ্রাম ঃ নাজির পুর, ডাকঘর:বাহাদুরাবাদ, উপজেলা:দেওয়ানগঞ্জ, জেলা: জামালপুর
শহীদের তারিখ ও স্থান: ০৯/০৩/২০০৯, সন্ধ্যা ৭:০০ দিঘলকান্দি (বেলতলী রেল স্টেশন)
শহাদাতের ঘটনা : মাগরিবের নামাজ পড়ে বাসায় যাওয়ার পথে আগে থেকে ওৎ পেতে থাকা ছাত্রলীগ সন্ত্রাসীরা তাকে তুলে নিয়ে গিয়ে দেশীয় অস্ত্র দিয়ে তার গায়ে এলোপাথারী আঘাত করে হত্যা করে।
কাদের দ্বারা আক্রান্ত- : ছাত্রলীগ
ভাই-বোন কতজন : বোন: ৩ জন, ভাই: ৮, শহীদের অবস্থান:৭ম
সর্বশেষ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানঃ দেওয়ানগঞ্জ কামিল মাদ্রাসা, আলিম ১ম বর্ষ অধ্যয়নরত
জন্ম তারিখ :.৩০/১০/১৯৯৩
শহীদের শখ : ইসলামী গান শুনা ও ইসলামী সাহিত্য পড়া
ভবিষ্যত টার্গেট : ভাল আলেম হওয়া
সাংগঠনিক মান : সাথী
শহীদ সম্পর্কে পিতা ও মাতার অভিব্যক্তি : শহীদ রমজান আলী অত্যন্ত- ভাল ছেলে ছিল। সে পিতামাতার খুবই অনুগত ছিল।

 

এক নজরে

পুরোনাম

শহীদ হাফেজ রমজান আলী

পিতা

কে. এম. মঈনুদ্দিন

মাতা

আনোয়ারা বেগম

জন্ম তারিখ

অক্টোবর ৩০, ১৯৯৩

ভাই বোন

বোন: ৩ জন, ভাই: ৮, শহীদের অবস

স্থায়ী ঠিকানা

নাজির পুর, ডাকঘর:বাহাদুরাবাদ, উপজেলা:দেওয়ানগঞ্জ, জেলা: জামালপুর

সাংগঠনিক মান

সাথী

সর্বশেষ পড়ালেখা

দেওয়ানগঞ্জ কামিল মাদ্রাসা, আলিম ১ম বর্ষ অধ্যয়নরত ।

শাহাদাতের স্থান

সন্ধ্যা ৭:০০ দিঘলকান্দি (বেলতলী রেল স্টেশন)


শহীদ হাফেজ রমজান আলী

ছবি অ্যালবাম: শহীদ হাফেজ রমজান আলী


শহীদ হাফেজ রমজান আলী

ছবি অ্যালবাম: শহীদ হাফেজ রমজান আলী