শিক্ষাখাতে বরাদ্দ কমানো ও শিক্ষাকে পণ্যে পরিণত করার প্রতিবাদে বিক্ষোভ


সোমবার, ২৯ জুন ২০১৫ - সোমবার, ২৯ জুন ২০১৫

বাজেটে শিক্ষাখাতে বরাদ্দের হার কমানো, শিক্ষা ও গবেষনা খাতে অপ্রতুল বরাদ্দসহ বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষা ব্যায়ের উপর ১০% ভ্যাট আরোপের প্রতিবাদ ও জাতীয় বাজেটে শিক্ষাখাতে জিডিপির ন্যূনতম ৬% দেয়াসহ সর্বোচ্চ বরাদ্দের দাবীতে আগামীকাল ২৯ শে জুন সোমবার দেশব্যাপী বিক্ষোভ কর্মসূচি ঘোষনা

বাজেটে শিক্ষাখাতে বরাদ্দের হার কমানো, শিক্ষা ও গবেষনা খাতে অপ্রতুল বরাদ্দসহ বেসারকারী বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষা ব্যায়ের উপর ১০% ভ্যাট আরোপের প্রতিবাদ ও জাতীয় বাজেটে শিক্ষাখাতে জিডিপির ন্যূনতম ৬% দেয়াসহ সর্বোচ্চ বরাদ্দের দাবীতে আগামীকাল ২৯ জুন সোমবার দেশব্যাপী বিক্ষোভ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির।

এক যৌথ বিবৃতিতে ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি আবদুল জব্বার ও সেক্রেটারী জেনারেল আতিকুর রহমান বলেন, দেশের বিভিন্ন খাতকে ধ্বংস করে যাচ্ছে সরকার, এখন শিক্ষাখাতকে ধ্বংস করতে উঠেপড়ে লেগেছে। এমনিতেই সরকারের সীমাহীন দূর্নীতি ও ছাত্রলীগের সন্ত্রাসের কারণে দেশের শিক্ষাব্যবস্থায় নাজুক অবস্থা বিরাজ করছে। তার উপর বাজেটে শিক্ষাখাতে বরাদ্দ কমানো হয়েছে, বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপর অতিরিক্ত করের বোঝা চাপিয়ে দেয়া হয়েছে। এতে প্রমাণ হয় সরকার পরিকল্পিতভাবে শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়ে আগামী প্রজন্মের ভবিষ্যৎকে অনিশ্চয়তায় ফেলে দিতে চায়। কিন্তু জাতি-বিনাশী এই অপতৎপরতা মেনে নেয়া যায়না।

সরকারের এই শিক্ষা বিধ্বংসী ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদ ও জাতীয় বাজেটে শিক্ষাখাতে জিডিপির ন্যূনতম ৬% বরাদ্দের দাবীতে আগামী ২৯ শে জুন সোমবার দেশব্যাপী শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ মিছিল কর্মসূচি ঘোষণা করছি। আমরা ছাত্রশিবিরের সকল নেতা-কর্মীদের, দেশপ্রেমিক জনতা ও ছাত্রসমাজকে সাথে নিয়ে শান্তিপূর্ণ উপায়ে এ কর্মসূচি পালন করার জন্য আহবান জানাচ্ছি। সাথে সাথে সরকার ও পুলিশ প্রশাসনকে ছাত্রসমাজের গণতান্ত্রিক এ কর্মসূচিতে বাধা না দিয়ে সহযোগিতা প্রদান করতে অনুরোধ জানাচ্ছি।


সংশ্লিষ্ট


শিক্ষাকে বানিজ্যিকীকরণের প্রতিবাদে দেশব্যাপী বিক্ষোভ

ছবি অ্যালবাম: শিক্ষাকে বানিজ্যিকীকরণের প্রতিবাদে দেশব্যাপী বিক্ষোভ