এক নজরে
মাহমুদুল হোসাইন
খোরশেদ আলম
ফাতেমা বেগম
নভেম্বর ৩০, -০০০১
৪ ভাই-বোনের মধ্যে তিনি ২য়
নোয়াখালী জেলার চাটখিল পৌরসভার ৬ নং ওয়ার্ড
সাথী
আল-মাদ্রাসাতুদ দ্বীনিয়ার আলিম ১ম বর্ষের ছাত্র
ঢাকায় ২৫ দিন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায়
শহীদের পরিচিতি:
মাহমুদুল হোসাইন নোয়াখালী জেলার চাটখিল উপজেলায় জন্ম গ্রহন করেন। তার বয়স ১৭ বছর। পিতা খোরশেদ আলম ও মা ফাতেমা বেগমের ৪ সন্তানের মধ্যে তিনি ২য়। মাহমুদ আল-মাদ্রাসাতুদ দ্বীনিয়ার আলিম ১ম বর্ষের ছাত্র ছিল।
যেভাবে তিনি আল্লাহর ডাকে চলে গেলেন
২৮ অক্টোবর ২০১৩ ইং তারিখে নোয়াখালীর চাটখিলে শহরে ১৮ দলীয় জোটের হরতালের সমর্থনে বিােভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়। মিছির শেষে কর্মীরা বিভিন্ন দিকে পিকেটিং করতে থাকে। এ সময় পিকেটারদের উপর পুলিশ ও ছাত্রলীগ একযোগে হামলা করে এবং পুলিশ সরাসরি গুলি করতে থাকে। পুলিশের গুলি মাহমুদুল হোসাইন এর পিঠ দিয়ে ঢুকে ফুনফুস ছিদ্র হয়ে বুকের ডান পাশ দিয়ে বেরিয়ে যায়। ঘটনাস্থলেই তিনি লুটিয়ে পড়েন। তার সাথীরা ধরাধরি করে তাকে হাসপাতালে নিয়ে যায়। প্রাথমিক চিকিৎসার পর তাকে ঢাকায় ১টি হাসপাতালে চিকিৎসা করা হয়। ফুনফুসে অফারেশন করা হয়। কিন্তু কোনভাবেই তাকে বাচানো গেলনা। ২০ নভেম্বর’১৩ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকা অবস্থায় মাহমুদুল হোসাইন শাহাদাৎ বরণ করেন।
শহীদ মাহমুদুল হোসাইন ছাত্র সংগঠনের সাথী এবং মাদ্রাসার ১টি উপশাখার সভাপতি ছিলেন।
মাহমুদুল হোসাইন
খোরশেদ আলম
ফাতেমা বেগম
নভেম্বর ৩০, -০০০১
৪ ভাই-বোনের মধ্যে তিনি ২য়
নোয়াখালী জেলার চাটখিল পৌরসভার ৬ নং ওয়ার্ড
সাথী
আল-মাদ্রাসাতুদ দ্বীনিয়ার আলিম ১ম বর্ষের ছাত্র
ঢাকায় ২৫ দিন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায়