এক নজরে
শহীদ আল মুকিত তরুণ
মো: শফিউল আলম
মোছা: মরিয়ম খাতুন
নভেম্বর ৩০, -০০০১
শহীদ একমাত্র
গ্রাম : হালসা, ডাকঘর : হালসা বাজার, থানা : মিরপুর, জেলা : কুষ্টিয়া
কর্মী
কুষ্টিয়া সরকারি কলেজের একাদশ শ্রেণীর
কুষ্টিয়ার মিরপুর থানার হালসাতে
“শহীদের পিতা মো: শফিউল আলম ও মাতা মোছা: মরিয়ম খাতুন কেঁদে কেঁদে বলেন, আমাদের একমাত্র সন্তান হত্যার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছি। আমাদের তরুণ ছিল একজন চবিত্রবান ও আদর্শবান সন্তান।”
শহীদের পরিচিতি
মো: আল মুকিত তরুণ কুষ্টিয়ার মিরপুর থানার হালসা এলাকায় ১৯৯৫ সালে জন্মগ্রহণ করেন। পিতা মো: শফিউল আলম ও মাতা মোছা: মরিয়ম খাতুনের একমাত্র সন্তান ছিলেন মো: আল মুকিত তরুণ। তিনি কুষ্টিয়া সরকারি কলেজের একাদশ শ্রেণীর ছাত্র ছিলেন। অত্যন্ত মেধাবী ছাত্র তরুণ ইসলামী ছাত্রশিবিরের কর্মী ছিলেন। লেখাপড়ার পাশাপাশি সাংগঠনিক কাজে তিনি সব সময় অগ্রগামী ছিলেন। বন্ধুদের অতি প্রিয় মুকিত তরুণ তাদের মাঝে ইসলামের সুমহান আদর্শ তুলে ধরে দাওয়াতের কাজ করতেন।
যেভাবে তিনি আল্লাহ্ব ডাকে চলে গেলেন
অধ্যাপক গোলাম আযমের অবৈধ ফাঁসির রায়ের বিরুদ্ধে ১৫ জুলাই ২০১৩ দেশব্যাপী হরতাল ছিল। সারাদেশের ন্যায় কুষ্টিয়ার মিরপুর থনার হালসাতে হরতালের সমর্থনে সড়ক অবরোধ ও পিকেটিং করায় স্থানীয় আওয়ামী সন্ত্রাসীরা পুলিশের উপস্থিতিতে হরতাল সমর্থকদের ওপর সশস্ত্র হামলা চালায়। সন্ত্রাসীদের অস্ত্রের আঘাতে মারাত্মক আহত অবস্থায় আল মুকিত তরুণকে হাসপাতালে নেয়া হলে সকাল ৭টায় তিনি শাহাদাত বরণ করেন।
শহীদের আপনজনদের কথা
পিতা : আমার একমাত্র সন্তান হত্যার দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি দাবি করছি। আমার তরুণ ছিল একজন চরিত্রবান ও আদর্শবান সন্তান।
ব্যক্তিগত প্রোফাইল
নাম: শহীদ মো: আল মুকিত তরুণ
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান : কুষ্টিয়া সরকারি কলেজের একাদশ শ্রেণীর ছাত্র ছিলেন
জন্ম তারিখ ও বয়স : ১৯৯৫ ইং,
আহত হওয়ার তারিখ : ১৫.০৭.২০১৩
শাহাদাতের তারিখ : ১৫.০৭.২০১৩ সকাল ৭টা, স্থান : কুষ্টিয়ার মিরপুর থানার হালসাতে
পিতা : মো: শফিউল আলম
মাতা : মোছা: মরিয়ম খাতুন (৩৫), গৃহিণী
শহীদ আল মুকিত তরুণ
মো: শফিউল আলম
মোছা: মরিয়ম খাতুন
নভেম্বর ৩০, -০০০১
শহীদ একমাত্র
গ্রাম : হালসা, ডাকঘর : হালসা বাজার, থানা : মিরপুর, জেলা : কুষ্টিয়া
কর্মী
কুষ্টিয়া সরকারি কলেজের একাদশ শ্রেণীর
কুষ্টিয়ার মিরপুর থানার হালসাতে